Category: ইসলাম

Auto Added by WPeMatico

মুসল্লিদের আহ্বানে আজানের ইতিহাস ও দোয়া

আজান নামাজ পড়ার আহবান। কোরআনের সুরা মায়িদার ৫৮ আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আর তোমরা যখন নামাজের জন্য ডাকো, তখন তারা তাকে হাসি-তামাশা ও খেলার জিনিস বলে নেয়।’

বাংলাদেশি হজযাত্রীর ইন্তেকাল হলে কী হয়

ফরজ নামাজের পর সঙ্গে সঙ্গে সুন্নত নামাজ শুরু না করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হয় জানাজার জন্য। হজযাত্রীদের তাই জানাজার নিয়মকানুন ভালো করে শিখে যাওয়া উচিত।

কোরআন পাঠে সিজদার বিধান ও নিয়মাবলী

তিলাওয়াত শব্দ করে বা নিঃশব্দে যেভাবেই করা হোক না কেন, সিজদা করতেই হবে। তবে একই আয়াত বারবার পড়লে তিলাওয়াত শেষে একবার সিজদা করলে‌ যথেষ্ট হবে। এই সিজদা ফরজ নয়, ওয়াজিব। না করলে গুনাহ হবে।

লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমিন কখন পড়বেন

সুরা ইউনুস ছাড়াও কোরআনে আরও ছয়টি সুরায় হজরত ইউনুস (আ.) সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। দুজন নবী মায়ের নামে পরিচিত হয়েছেন। একজন হজরত ঈসা ইবনে মরিয়ম (আ.), অন্যজন হজরত ইউনুস ইবনে মাত্তা (আ.)। মাত্তা হজরত ইউনুস (আ.)-এর মায়ের নাম। মায়ের নামেই তাঁকে ইউনুস ইবনে মাত্তা বলা হয়। কোরআনে তাঁকে তিনটি নামে উল্লেখ করা হয়েছে—ইউনুস, জুননুন ও সাহিবুল হুত। জুননুন ও সাহিবুল হুতের অর্থ মাছওয়ালা। মাছ–সংশ্লিষ্ট ঘটনার দিকে ইঙ্গিত করে তাঁকে এ নামে ডাকা হয়েছে।

মানচিত্র থাকলে মিনায় হারানোর ভয় নেই

মিনার কিছু স্থান চিনে নিজের মতো করে আয়ত্তে আনলে মিনায় চলাচল করা সহজ হয়। যেমন জামারা (শয়তানকে পাথর নিক্ষেপের স্থান), মসজিদে খায়েফ, মিনার তিনটি সেতু (বাদশাহ খালিদ ব্রিজ ১৫ নম্বর, বাদশাহ আবদুল্লাহ ব্রিজ ২৫ নম্বর, বাদশাহ ফয়সাল ব্রিজ ৩৫ নম্বর), হাঁটার পথ (টিনশেড নামে পরিচিত)। এখানে সাতটি জোন রয়েছে। মিনার বড় রাস্তাগুলোর ভিন্ন ভিন্ন নাম ও নম্বর রয়েছে

হজ করতে গিয়ে মক্কা মদিনায় হারিয়ে গেলে কী করবেন

মসজিদুল হারাম বিশাল এলাকাজুড়ে। প্রায় ১০০টি প্রবেশপথ রয়েছে। তা ছাড়া মসজিদুল হারাম সম্প্রসারণের জন্য ভেতরে-বাইরে নির্মাণকাজ চলছে। প্রবেশপথগুলো দেখতে একই রকম হলেও নাম ও গেট নম্বর ভিন্ন।

বিসমিল্লাহ এর ফজিলত

‘বিসমিল্লাহ’ বলে সব শুরু করা সুন্নত। কোনো কোনো ফকিহ বলেছেন, এটা মুস্তাহাব। ইসলামি শরিয়তের মূলনীতি হলো, প্রত্যেক ভালো কাজ ‘বিসমিল্লাহ’ বলে শুরু করা উচিত।

জুমার দিনের ফজিলত

সুরাটিতে জুমার নামাজের গুরুত্ব বর্ণনা করে আল্লাহ বলছেন, ‘হে ইমানদারগণ! জুমার দিনে যখন সালাতের জন্য ডাকা হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং কেনাবেচা ত্যাগ করো। এটাই তোমাদের জন্য সর্বোত্তম, যদি তোমরা জানতে।’