ঈদ আনন্দ বাঁধনহারা, পূর্ণ হয় না ফারিণ ছাড়া
মোবাইল ফোনে কল করিয়া বলল প্রথম আলো
লোকে বলে আপনি নাকি ছড়া লেখেন ভালো!
Auto Added by WPeMatico
মোবাইল ফোনে কল করিয়া বলল প্রথম আলো
লোকে বলে আপনি নাকি ছড়া লেখেন ভালো!
এই আমি অনুগত
ডাকো নাম ধরে
তু তু তা তা
আদরের স্বরে
গায়ে গায়ে ঘেঁষে
আফজাল হোসেনের কবিতা প্রতিশোধ ও পানকৌড়ি আমাদের জীবনের অভিজ্ঞতা ও অনুভূতিগুলোকে কবিতার মাধ্যমে তুলে ধরেছে। প্রতিশোধ কবিতায় ক্রমাগত জীবনের পরিবর্তন ও তার ফলে আমাদের মধ্যে জমে থাকা ক্ষোভ, অভিমানের কথা বলা হয়েছে, যেখানে আমাদের সবকিছু ধীরে ধীরে পর হয়ে যায়। অন্যদিকে, পানকৌড়ি কবিতায় একটি পাখির মাধ্যমে মানবিক সম্পর্কের চিত্র ও স্মৃতির গভীরতা ফুটে উঠেছে, যেখানে পানকৌড়ির ডুব দেওয়া ও ভেসে ওঠা আমাদের প্রেম ও হারানোর অনুভূতিকে প্রতিফলিত করে।
যেখানেই যাই
মনে হয়
একটি দুঃখের দাগ—কই যেন
লেগে আছে অনেক দিন ধরে।
তুমি কি আমাকে ডাকো
চোখ তুলে আকাশের নীড়ে
শীতের রাত্রি কাঁদে
শত শত তারাদের ভিড়ে
নক্ষত্রের ওপারে ঘুমিয়ে পড়েছ। আর আমি
জেগে আছি। এই পারে। এই ভূমণ্ডলে।
জানি না কোন সে কথা মুখের ধনুক ছেড়ে
ছুটল তোমার দিকে, বনের একান্ত নির্জনে
পাতার আলপনায় মুগ্ধ চোখ ভেবেছ কী শ্রবণে
শেষ রাতে একটু একটু ডাকে পাখি
যেহেতু নৈঃশব্দ্যই শেষ কথা নয়
আমার ভেতরও তো প্রতিরাতে
এক একজন রবীন্দ্রনাথ
যা কিছু বলার ছিল বলা হয়ে গেলে
তখন দুঃখ এক নীল ছায়াগাছ
দুপুরে ঘুঙুর উড়ে পড়ে যায় হেলে—
বেলা ৩টায়
স্মৃতির দিকে
কোনো বিমান
ওড়ে না।