৪৩ বছরের মধ্যে এবারের এপ্রিলে সবচেয়ে কম কালবৈশাখী, কারণ কী
সবচেয়ে বেশি ঝড় হয়েছিল ১৯৯৭ সালের এপ্রিল মাসে, ১৪টি। আর ১৯৯৯ এবং ২০০৯ সালে সবচেয়ে কম চারটি করে ঝড় হয় এপ্রিলে।
Auto Added by WPeMatico
সবচেয়ে বেশি ঝড় হয়েছিল ১৯৯৭ সালের এপ্রিল মাসে, ১৪টি। আর ১৯৯৯ এবং ২০০৯ সালে সবচেয়ে কম চারটি করে ঝড় হয় এপ্রিলে।
অধ্যাপক আইনুন নিশাত বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আবহাওয়ার যে মূল বৈশিষ্ট্য দেখা গিয়েছে, তা হলো অনিশ্চয়তা। প্রকৃতি কখন কীভাবে আচরণ করবে, তার ছন্দটাই নষ্ট হয়ে গেছে।
মো. শাহীনুল ইসলাম বলেন, ‘আগামী তিন দিন তাপপ্রবাহ এমনটাই থাকতে পারে। তারপরও তাপপ্রবাহ কমবে এমন কথাও বলা যাচ্ছে না। আসলে এ মাসজুড়েই তাপপ্রবাহ থাকতে পারে।’
ভৌগোলিক অবস্থান ও প্রাকৃতিক গঠনের কারণে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে তাপমাত্রা বেশি থাকার কথা। অথচ রাজধানীর অদূরে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রীষ্মে তাপমাত্রা বেশির ভাগ সময় ৩ ডিগ্রি কম থাকে।
সরাসরি কায়িক শ্রম না করলেও প্রখর রোদে লম্বা সময় ধরে খোলা আকাশের নিচে কাজ করতে হয় শহরের ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত পুলিশ ও আনসার সদস্যদের।
পাশের পশ্চিম বাংলার জলপাইগুড়ি, কোচবিহার আর আলিপুরদুয়ারে বেশ কিছু চিতাবাঘ থাকে। সেগুলো থাকে চা-বাগানে মানুষের সঙ্গেই।
গতকাল সোমবার আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) প্রকাশিত এক বৈশ্বিক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
খুলনা বিভাগের সব জেলাতেই তাপমাত্রা প্রায় ৪০–এর ওপরে। রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের অবস্থাও প্রায় কাছাকাছি। তবে তুলনামূলক স্বস্তিতে আছে সিলেট বিভাগ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান আজ প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল থেকে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। তবে আগামীকাল থেকে তা আবার বাড়তে পারে।
বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য ২০ হাজার রিকশাওয়ালাকে ছাতা ও পানির বোতল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্য দরিদ্র পেশাজীবীদেরও এ ধরনের সহায়তা দেওয়া হবে।