Category: ইসলাম

Auto Added by WPeMatico

ইসলামের অভিযাত্রায় দৃষ্টিপাত

বস্তুত ইসলামের সূচনাকালটি বিবেচিত হয় নৈতিক উচ্চতার এক সুমহান অধ্যায় হিসেবে যখন ধর্মীয় চর্চাটা ছিল বিশুদ্ধ। আর তাই ইসলামের ইতিহাস প্রথমে হয়ে ওঠে ন্যায়নিষ্ঠতার অনুসন্ধান। তবে দ্রুতই, বলা যায় সপ্তম শতকের শেষ ভাগ থেকেই মুসলমানদের বিভিন্ন দল-উপদল বিভিন্নভাবে ইসলামের উত্থান ও অগ্রগতির ইতিহাস পুনর্লিখন করেছে

হজরত শোয়াইব (আ.)-এর কন্যা বিয়ে দিলেন হজরত মুসা (আ.)-কে

কোরআনের মোট ১০টি স্থানে ‘শোয়াইব’ নামটি পাওয়া যায়। শোয়াইব (আ.)–এর আগমনকাল নির্দিষ্ট করে লিখিত পাওয়া যায় না। তবে কোরআনের বর্ণনামতে স্পষ্টই বোঝা যায় যে তিনি হজরত মুসা (আ.)–এর সামান্য কিছুকাল আগে আগমন করেন।

সুরা ইখলাস পাঠে জান্নাত লাভের আশ্বাস

একবার রাসুল (সা.) শুনলেন এক লোক সুরা ইখলাস পড়ছেন। তিনি বললেন, তাঁর জন্য এটা আবশ্যক হয়ে গেছে। কথাটা তিনি তিনবার বললেন। সাহাবিরা তখন জানতে চাইলেন, তিনি কী বলছেন। তিনি বললেন, যে লোকটা তিলাওয়াত করছে, তাঁর জন্য জান্নাত আবশ্যক হয়ে পড়েছে।

দাবদাহে বৃষ্টির জন্য দোয়া ও ইসতিসকার নামাজ

খুতবার পর ইমাম কিবলামুখী হয়ে দাঁড়িয়ে দুই হাত উল্টো করে সর্বোচ্চ ওপরে উত্তোলন করে বৃষ্টির জন্য কান্নাভরে করুণ স্বরে দোয়া করবেন।

নবীজির (সা.) প্রতি সাহাবিদের শ্রদ্ধাভীতি ও ভালোবাসা

সাহাবিদের মধ্যে নবীজির ভালোবাসার প্রাবল্য থাকার ফলে তাদের মধ্যে শ্রদ্ধাভীতি দেখা যেত। এই ভীতি তাদেরকে এমনভাবে ঘিরে রাখত যে, ভালোবাসা নিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়ত। অপর পক্ষে অমুসলিম ও মুশরিকরাও তাকে ভয় পেতো, কিন্তু তাতে ভালোবাসার পরশ না থাকায়, ভয়টাই তাদের মধ্যে প্রচণ্ড আকার ধারণ করত।

হজরত আবু মুসা: রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আদর্শে প্রতিচ্ছবির জীবন

সুন্নত ছাড়া মুস্তাহাবের প্রতিও তিনি খুব যত্নবান ছিলেন। কোরবানির পশু নিজ হাতে জবাই করা মুস্তাহাব। এ কারণে তিনি তাঁর কন্যাদেরও হুকুম দিতেন নিজ হাতে পশু জবাই করার জন্য। আবু মুসা (রা.) জীবনের শেষ পর্যন্ত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আদেশ ও নিষেধ পালনে অত্যন্ত সচেতন ছিলেন।

অনুপম তওবার প্রতিফলন

মাইয ইবনু মালিক আসলামী নবী (সা.)-এর কাছে এসে বলল, হে আল্লাহর রাসুল! নিশ্চয়ই আমি আমার আত্মার ওপর জুলুম করেছি, অর্থাৎ ব্যাভিচার করেছি। আমি চাই যে আপনি আমাকে পবিত্র করবেন। তখন তিনি তাকে ফিরিয়ে দিলেন।