মক্কা নগরের ইতিবৃত্ত ও তারপর
ভূমিকাসহ বইটি মোট ১২টি অধ্যায়ে বিন্যস্ত। ভূমিকাতে লেখক ১৯৭৫ সালের ডিসেম্বর মাসে নিজের প্রথম হজ পালন করার কাহিনী সংক্ষেপ বলার মধ্য দিয়ে কেন এই বইটি লিখেছেন, তাও কিছুটা ব্যাখ্যা করেছেন।
Auto Added by WPeMatico
ভূমিকাসহ বইটি মোট ১২টি অধ্যায়ে বিন্যস্ত। ভূমিকাতে লেখক ১৯৭৫ সালের ডিসেম্বর মাসে নিজের প্রথম হজ পালন করার কাহিনী সংক্ষেপ বলার মধ্য দিয়ে কেন এই বইটি লিখেছেন, তাও কিছুটা ব্যাখ্যা করেছেন।
বিতর নামাজের তৃতীয় রাকাতে দোয়া কুনুত পাঠের নিয়ম ও ফজিলত জানুন, যা আল্লাহর সাথে বান্দার একান্ত সংযোগ স্থাপনে সাহায্য করে।
প্রতি রাতে সুরা মুলক পাঠ করে আল্লাহর সার্বভৌম ক্ষমতা ও সৃষ্টির অপার রহস্যের ধ্যানে মগ্ন হোন। জেনে নিন সুরা মুলক পাঠের গুরুত্ব ও ফজিলত।
হারামাইন (মক্কা-মদিনা) সম্প্রসারণ প্রকল্পের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের ভার দেওয়া হয়েছিল মিশরীয় স্থপতি ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাইলের ওপর। তিনি চেয়েছিলেন, তাওয়াফকারীদের আরাম ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়ার জন্য মসজিদুল হারামের মেঝে এমন কোনো মার্বেল পাথরে ঢেকে দিতে, যার বিশেষ তাপ শোষণের ক্ষমতা আছে। অনেক গবেষণার পর এ রকম মার্বেল পাথরের সন্ধান পাওয়া যায় গ্রিসের ছোট্ট একটি পাহাড়ে। আর কোথাও সে মার্বেলের ভালো মজুত পাওয়া যায়নি
হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছে বিড়ম্বনায় পরলেও যাতে পরিস্থিতি মোকাবিলা করা যায় সে ক্ষেত্রে কিছু পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিপদগ্রস্ত মানুষের সাহায্যে এগিয়ে আসা অনেক সওয়াবের কাজ। ইসলাম মানুষের সুখ-দুঃখে পাশে থাকার কথা বলে
আর্থিক দুরবস্থায় পড়লে মানুষ ঋণ নিতে বাধ্য হয়। ঋণের টাকায় প্রয়োজন পূরণের চেষ্টা করে। তবে সাধ্যের বাইরে ঋণ দেওয়া-নেওয়া দুটিই ইসলাম নিষেধ করেছে। কারণ, তাতে সময়মতো ঋণ পরিশোধের সম্ভাবনা কমে যায়। এর ফলে ঋণদাতাকে যেমন হতাশাগ্রস্ত হতে হয়, ঋণগ্রহীতার আত্মমর্যাদাও ক্ষতির শিকার হয়।
নবীরা আল্লাহর কাছ থেকে আসা স্বপ্ন দেখেছেন। আল্লাহ তাঁদের স্বপ্ন শয়তানের আক্রমণ থেকে রক্ষা করেছেন। নিজেদের কল্পনা থেকেও আল্লাহ তাঁদের স্বপ্নকে রক্ষা করেছেন। নবীদের স্বপ্ন তাই অহি হিসেবে গণ্য করা হয়। হজরত ইব্রাহীম (আ.) যেমন হজরত ইসমাইল (আ.)–কে কোরবানি করার স্বপ্ন দেখেছিলেন।
আরবের বিশাল এক শক্তি রাসুলের (সা.) শত্রুদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে ইসলামের সহায়ক শক্তিতে পরিণত হলো। বিয়েটি ইসলামের প্রচার ও নিরাপত্তার জন্য বিরাট কল্যাণ বয়ে নিয়ে এল। আত্মীয়তার সূত্রে গড়ে উঠল মিত্রতা।
যেকোনো ধরনের বিপদ-আপদ সামনে এলে বলা হয় ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন’। বিশ্বাসীরা কেবল মুখে বলা নয়; বরং মনে মনে এ কথা স্বীকার করে নেওয়া যে আল্লাহর কর্তৃত্বাধীন। আর নিশ্চিতভাবে আমরা তাঁরই দিকে ফিরে যাব—এর অর্থ হচ্ছে, চিরকাল এ দুনিয়ায় থাকা যাবে না। একদিন আল্লাহরই কাছে যেতে হবেই।