সিডনিতে বাংলাদেশিদের অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় দিবস পালন
অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে আজ (বৃহস্পতিবার) পালিত হয়েছে দেশটির জাতীয় দিবস ‘অ্যানজ্যাক ডে’। সিডনিতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরাও দিবসটি পালন করেছেন সিডনির ক্যাম্পবেলটাউনে।
Auto Added by WPeMatico
অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে আজ (বৃহস্পতিবার) পালিত হয়েছে দেশটির জাতীয় দিবস ‘অ্যানজ্যাক ডে’। সিডনিতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরাও দিবসটি পালন করেছেন সিডনির ক্যাম্পবেলটাউনে।
যুক্তরাষ্ট্রের কানসাসের উচিটায় বর্ণিল পয়লা বৈশাখকে স্বাগত জানিয়ে অন্য রকম নববর্ষের অয়োজন করা হয়। ১৪ এপ্রিল সবুজে ঘেরা ওক ক্রিক এলাকায় মনোরম পরিবেশে অন্য রকম আবহে পুরো দিন ছোট-বড় সবাই আনন্দ উৎসবে মেতে উঠেছিলেন।
রাজধানী আঙ্কারা শহরের মাইলফলক আতাকুল টাওয়ারটি বাংলাদেশের পতাকার রঙে আলোকসজ্জা করা হয় এবং বিশালাকৃতির বিলবোর্ডে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস এবং বাংলাদেশ-তুরস্কের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিশেষ কিছু স্থিরচিত্র প্রদর্শিত হয়।
১৩ শতকের মাঝামাঝি কোনো একসময় অক্সফোর্ডের স্থানীয় বাসিন্দা ও ছাত্রদের মধ্যে তুমুল মারামারি হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ১২৪৯ থেকে ১২৬৪ সালের মধ্যে আবাসিক ব্যবস্থায় প্রথম কলেজ সিস্টেম গড়ে ওঠে।
অন্য একটি রিকশা নিয়ে শেওড়াপাড়া মেট্রো স্টেশনের ওখানে গেলাম। আশপাশের সব কটি রিকশাকেই জিজ্ঞেস করলাম। কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারল না। মনে হলো যাকে সারা জীবন খুঁজেছি, তাকে পেতে পেতেও হারিয়ে ফেললাম। খেয়াল করলাম আমার চোখ দুটি ভিজে যাচ্ছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে সন্দ্বীপিদের আয়োজনে ১১ এপ্রিল শারজাহ ন্যাশনাল পার্কে হয়ে গেল ঈদ ফেস্টিভ্যাল অ্যান্ড ট্যুর।
১৪ এপ্রিল আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনে গ্রিনহিলস কমিউনিটি সেন্টারে বেঙ্গলি কালচারাল সোসাইটি, আয়ারল্যান্ডের উদ্যোগে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে একটি বৈশাখী মেলার আয়োজন করা হয়।
আপনার নাম হাসমত মিয়া। আর আপনার বাবার নাম কিসমত মিয়া।
বাবা এ পর্যায়ে কিছুক্ষণ আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলেন। তারপর মাকে লক্ষ্য করে বললেন,
-এই যে হাসমতের বউ, কিসমতের মা। তুমি কি শিওর এটা আমাদের ছেলে?
কৌতূহল থেকেই খানিকটা ঘাঁটাঘাঁটি করে জানতে পারলাম, টেক্সাসে শেষ পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ ঘটেছিল ১৮৭৮ সালে এবং পরেরটা ঘটবে ২৩১৭ সালে। মানে হচ্ছে, আমাদের জীবিতাবস্থায় সেটা দেখার সম্ভাবনা শূন্য।
মায়ের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা বন্ধুর মতো। তবে বাবার সঙ্গে আমার সম্পর্কটা অদ্ভুত। সারাক্ষণ আমরা একে অপরের সঙ্গে লেগেই থাকি। যারা আমাদের অপরিচিত, তারা আমাদের দুজনের কথোপকথন শুনলে ভাববে যে আমরা দুজন বাবা-ছেলে না।