দুই দিনে পুনরুদ্ধার হয়েছে ডিএসইর ১২৭ পয়েন্ট সূচক
বড় দরপতনের কারণে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ভর করেছিল। অনেক সাধারণ বিনিয়োগকারী তো বাছবিচার না করেই হাতে থাকা ভালো শেয়ারও বিক্রি করে দেন।
Auto Added by WPeMatico
বড় দরপতনের কারণে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ভর করেছিল। অনেক সাধারণ বিনিয়োগকারী তো বাছবিচার না করেই হাতে থাকা ভালো শেয়ারও বিক্রি করে দেন।
শেয়ারবাজারের সাম্প্রতিক পতনের জন্য কারসাজির মাধ্যমে বাজে কোম্পানির শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ও ভালো কোম্পানির ক্রমাগত দরপতনকে অন্যতম কারণ বলে মনে করেন বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
রবি জানিয়েছে, পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার হচ্ছে।
নভেম্বরের পর তা ২৭ দশমিক ৫ শতাংশে ওঠে। ১৪ মার্চ থেকে আবার আগের সুবিধা পুনর্বহাল করা হয়।
গত জানুয়ারি মাসে শেয়ারবাজার থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার পর থেকে সূচকের পতন চলছে। সেই ধারাবাহিকতায় গতকাল প্রধান সূচক ছয় হাজারের নিচে নেমে আসে।
ডিএসইতে দেওয়া তথ্যে বলা হয়েছে, সর্বশেষ হিসাব বছরে আইডিএলসি ফাইন্যান্সের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৬৪ পয়সা।
রমজানের প্রথম দিনে সকাল থেকে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচকে নেতিবাচক ধারা দেখা যাচ্ছে। এর অন্যতম কারণ, বেশ কিছু ভালো কোম্পানির শেয়ারের দর কমে গেছে।
আজ সোমবার সংগঠনটির একটি প্রতিনিধিদল সচিবালয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে এএএমসিএমএফের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন সংগঠনটির সভাপতি হাসান ইমাম।
বিদ্যমান ব্যাংকঋণ পরিশোধ ও শ্রীপুর হাউজিংয়ে বিনিয়োগের জন্য ‘বেক্সিমকো প্রথম জিরো কুপন বন্ড’ নামে এই বন্ড ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেক্সিমকো।
আর্থিক কেলেঙ্কারির জন্য দেশজুড়ে বহুল আলোচিত ব্যক্তি প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদারের কারণে কোম্পানিটি একসময় প্রায় দেউলিয়া হওয়ার পর্যায়ে চলে যায়।