ড. ইউনূসকে নিয়ে কী এত ভয়
তাঁর উদ্ভাবিত মডেল এখন বিশ্বের প্রায় ৩০টির মতো দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে। তাঁর এই কাজের জন্য সারা বিশ্ব তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছে। একমাত্র ব্যতিক্রম বাংলাদেশ, তাঁর নিজের দেশ। তাঁকে অভিনন্দিত করার বদলে সেখানে তাঁকে তারা জেলে পাঠাচ্ছে।
Auto Added by WPeMatico
তাঁর উদ্ভাবিত মডেল এখন বিশ্বের প্রায় ৩০টির মতো দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে। তাঁর এই কাজের জন্য সারা বিশ্ব তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছে। একমাত্র ব্যতিক্রম বাংলাদেশ, তাঁর নিজের দেশ। তাঁকে অভিনন্দিত করার বদলে সেখানে তাঁকে তারা জেলে পাঠাচ্ছে।
আমরা দেখতে পাচ্ছি হামাস যোদ্ধারা পালাচ্ছেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে হামাস হলো আন্দোলনের নাম, মতাদর্শের নাম। নেতানিয়াহুর উগ্রপন্থী আচরণ হামাসকে আরও এগিয়ে দিয়েছে
ইন্টারনেট–প্রযুক্তি বা ডিজিটাল লিটারেসি নিয়ে শহর ও গ্রামের মধ্যে যে বৈষম্য বিদ্যমান, সেটি মোটামুটি জানা কথাই। কিন্তু তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক যে ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে উঠছে, সেখানেও শহর, বিশেষ করে ঢাকা শহর আর ঢাকার বাইরের মধ্যকার বৈষম্য দৃশ্যমান হয়ে উঠছে। দেশে অ্যাসোসিয়েশন নিবন্ধিত সফটওয়্যার ফার্মের সংখ্যা দুই হাজারের ওপরে।
২০১৭-১৮ সালে তৎকালীন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল কিছুটা হাস্যোচ্ছলে সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘আপনারা যাঁরা বারংবার ডলারের মূল্য বাজারভিত্তিক তথা টাকার অবমূল্যায়নের কথা বলেন, তাঁরা ভুলবেন না, বাংলাদেশ একটি আমদানিনির্ভর দেশ। টাকায় আমদানি মূল্য বেড়ে গেলে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ক্রয়ে সাধারণ মানুষের দুর্গতি বাড়ে।
দীর্ঘ প্রায় দুই দশকের সামরিক-বেসামরিক স্বৈরশাসনের পর ১৯৯১ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশে নতুনভাবে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার ভিত্তি তৈরি করার একটি সুযোগ এসেছিল।
অনেকেই ভবিষ্যতের আশা দেখতে পাচ্ছেন না। আমার ছাত্রীদের অনেকেই আশা দেখছে না। আমি মাঝেমধে৵ই তাদের উপদেষ্টার ভূমিকা পালন করি। তাদের ভোগান্তি আর হতাশার গল্প শুনি। ওরা আমাকে বলেছে, যা কিছু ঘটেছে, তার জন্য নিজেদের ভাগ্যকে তারা দোষ দেয়, না হয় মজা করে। তারা বলে, কঠের পরিশ্রম আর বড় স্বপ্ন দেখতে পারাটাই সব খারাপ পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার একমাত্র পথ।
নির্বাচনের হইচইয়ের মধ্যে বছরটা শেষ হয়েছে। একাদশ সংসদের অন্তিম বছরের শুরু থেকেই একধরনের উত্তাপ রাজনৈতিক অঙ্গনকে সরগরম করে রেখেছিল।
ফার্স্ট লেডির কবিতা পাঠ এবং প্রেসিডেন্টের বক্তব্য শুনে উপস্থিত কচিকাঁচা শিশুরা হর্ষধ্বনি করল। হাততালি দিলেন অভিভাবকেরাও। প্রেসিডেন্ট বাইডেন বললেন, ‘আপনাদের এখানে আমাদের আসতে সুযোগ দেওয়ায় আপনাদের অনেক ধন্যবাদ।’
বছরের শেষ ভাগে এসে আবারও টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব নিয়ে তুমুল আলোচনা হলো। ১৯২৮ সাল থেকে টাইম ‘ম্যান অব দ্য ইয়ার’ (বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব) ঘোষণা করে আসছে। এখন অবশ্য এ তালিকায় নারী, কোনো একটি গোষ্ঠী বা ভাবধারাকেও পুরস্কৃত করার রেওয়াজ শুরু হয়েছে।